বিসমিল্লাহির রহমানীর রহীম ।

কিছুক্ষণ হলো ভেতরের পশুটা গোঙ্গাতে শুরু করেছে। কোনোমতেই দমাতে পারছেন না। এক সময়সবকিছু ফেলে ছুটে গেলেন পিসির কাছে। নেট কানেক্ট করে লগ ইন করলেনআপনার পছন্দের এক্স-রেইটেড ওয়েবসাইটে। পাগলের মতো একেরপর এক পেইজ ব্রাউযকরে যাচ্ছেন। প্রত্যেকটা পেইজের পর্ন অভিনেত্রীদের ছবি, ভিডিও আপনি খুঁটিয়েখুঁটিয়ে দেখছেন, ক্রমাগত ঢোক গিলছেন।ফ্যান্টাসির জগতে রসিয়ে রসিয়ে খাচ্ছেন প্রতিটি দেহ।
এমন সময় কোনো এক পর্ন অভিনেত্রীর ছবি আপনাকে উত্তেজনার চরমে পৌঁছে দিলো। পুড়িয়ে ছারখার করে দিলো কামের আগুনে। তার শরীরের স্বাদ আপনার চাই-ই চাই।শরীরের খাঁজগুলো থেকে বহু কষ্টে চোখ সরিয়ে আপনি তাকালেন তার মুখের দিকে এবং আবিষ্কার করে বসলেন—এ আপনার বোন!
চিন্তাকরুন সেই মুহূর্তে আপনার কেমন লাগবে!
ভাই আমার, নীল পর্দারওপাশের নারীরাও কারও না-কারও বোন, কারও না-কারও মেয়ে। তাদেরও একটা পরিবারছিল বাবা-মার আদর, মায়া-মমতা ছিল ছোটভাইয়ের সঙ্গে খুনসুটি ছিল, প্রিয় মানুষটার জন্য তাদেরবুকেও ছিল এক সমুদ্র ভালোবাসা। ছিল ঝগড়া, আড়ি দেয়া, মান-অভিমান। কিন্তু হঠাৎই এক দমকাবাতাসে বদলে গেছে তাদের জীবন। পরিণত হতে হয়েছে অন্যের লালসা পূরণের বস্তুতে।
ভয়ঙ্কর এ ইন্ডাস্ট্রিতে কেন কাজকরতে আসে মানুষ?এর পেছনেকয়েকটা ফ্যাক্টর কাজ করে। অল্পবয়স্ক, দুনিয়ার বাস্তবতা সম্পর্কে অজ্ঞ কিশোরী-তরুণীদের চোখ ধাঁধিয়ে যায় পর্ন ইন্ডাস্ট্রির গ্ল্যামারে। খ্যাতি, টাকা, উদ্দাম যৌনজীবনের রঙিন স্বপ্ন নিয়ে তারা পা বাড়ায় এই অন্ধকারজগতে। প্রেমে প্রতারণা, ধর্ষণ, ছোটবেলায় যৌন-নিপীড়নের শিকার হওয়া, বাবা-মার ডিভোর্স এগুলোও কারণের অন্তর্ভুক্ত। টিউশান ফি, ড্রাগের টাকা জোগাড়করা কিংবা বেকারত্বের হতাশা থেকেও অনেকে এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতেআসে। তবে পর্ন অভিনেত্রীদের বেশ বড়সড়ো একটা অংশ ইন্ডাস্ট্রিতে আসে মানব-পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে। মাদক বাণিজ্যের পর মানবপাচার হলো বর্তমান আধুনিক সভ্য পৃথিবীরসবচেয়ে বড় ও সুসংগঠিতইন্ডাস্ট্রি। মানবপাচারের ব্যবসায় প্রতিবছর লেনদেন হয় প্রায় ১৫০ বিলিয়নডলারের।[1]
অ্যামেরিকাতে নারী ও শিশু পাচার করা হয়শুধু সেক্স ইন্ডাস্ট্রিগুলোর চাহিদা মেটানোর জন্য। যৌন বাণিজ্যের চাহিদা মেটাতে মানবপাচারের যে ভয়াবহতা সেটা ভালোভাবে বোঝার জন্য কিছু তথ্য জানা দরকার :
National Center for Missing and Exploited Children এরপ্রেসিডেন্ট আর্নি অ্যালেনের মতে শুধু অ্যামেরিকাতেই সেক্স ইন্ডাস্ট্রির (পতিতাবৃত্তি, পর্নইন্ডাস্ট্রি) জন্য প্রতিবছর এক লাখের মতো শিশু পাচার করা হয়।[2]
অ্যামেরিকার Department of Health and Human Services এর অধীনস্থ Human Trafficking Program এর সাবেকডাইরেক্টর স্টিভ ওয়্যাগনারের মতে এ সংখ্যা প্রায় সোয়া এক লাখ।[3]
প্রতিবছর পুরো পৃথিবীতে ছয় থেকে আটলক্ষ নারী ও শিশু মানবপাচারেরশিকার হয়। এদের বেশির ভাগেরই জায়গা হয় ইউরোপ-অ্যামেরিকার সেক্স ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে (পতিতালয়, পর্নইন্ডাস্ট্রি, স্ট্রিপ ক্লাব ইত্যাদি)।[4]
পর্নোগ্রাফিযেভাবে আদমব্যবসায়ীদের জন্যচাহিদা সৃষ্টিকরছেঃ
কোন কোন ফ্যাক্টর সেক্স ট্র্যাফিকিং-কে প্রভাবিত করে তার ওপর অ্যামেরিকান সংস্থা Shared Hope International একবার একটা প্রতিবেদন তৈরি করেছিল। প্রতিবেদনে দেখা গেল পর্ন ইন্ডাস্ট্রি হলো সেই ফ্যাক্টরগুলোর একটি যেগুলোর কারণে কিছু অমানুষ মানবপাচারে (যাদের মধ্যে বেশির ভাগই নারী ওশিশু) জড়িয়ে পড়ে।[5] পাচারকৃত এসব মানুষগুলোর বেশির ভাগেরই শেষ ঠিকানাহয় ইউরোপ বা অ্যামেরিকার মত কোনো সভ্য মহান দেশের (?) পতিতালয়, স্ট্রিপ ক্লাব বা পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে—যৌনদাসী হিসেবে। আবার কোনো কোনো সময় শুধুপর্ন ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা মেটানোর জন্যই নারী ও শিশু পাচারকরা হয়। কিন্তু কেন পর্নইন্ডাস্ট্রির সাথে মানবপাচার জড়িত?
এ প্রশ্নের উত্তর পাবেন পর্নোগ্রাফি কীভাবে একজনের মস্তিষ্ককে পরিবর্তন করে, তার মাঝে।বিজ্ঞানীদের মতে আমাদের মস্তিষ্কে "মিরর স্নায়ু" নামে একধরনের মস্তিষ্ক কোষ আছে। যখন আমরা নিজেরা কোনো কিছু করি অথবা অন্যরা যা করছে তাদেখি তখন এ স্নায়ুগুলো উদ্দীপ্ত হয়। এইকারণেই চলচ্চিত্রের দৃশ্য আমাদের কাঁদায় অথবা ভয় পাওয়ায়। এ কারণেইকিছু লোক টিভিতে ফুটবল খেলা দেখার সময় তীব্র উত্তেজনা ও আবেগের মিশেলে খেলার সাথে জড়িয়েযায়। চিন্তা করুন, খেলার মাঠে তারকা ফুটবলারের পায়ের জাদু দেখে আপনার কি মনে হয় না,ইশ! ওদের মতোআমিও যদি এ রকম খেলতে পারতাম! ফুটবলার বলুন, সিনেমা বা সিরিয়ালের নায়ক বলুন, না চাইলেও অবেচতনভাবেই আপনি কিন্তু তাদের অনুকরণ করেন—পোশাক-আশাক থেকেশুরু করে, ভাবভঙ্গি, কথাবার্তা, হাঁটাচলা, হেয়ারকাট... তাইনা?[6]
একজন মানুষ যখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে পর্নভিডিও দেখে, পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে যায়, তখন সেও চায় পর্দায় দেখা জিনিসগুলো বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে। আমরা আগেই এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আর যেপ্রজন্মের যৌনশিক্ষার, যৌনতা সম্পর্কে ধারণা পাবার একমাত্র অথবা প্রধানমাধ্যম পর্নোগ্রাফি, যে প্রজন্মেরপর্নোগ্রাফিতে হাতেখড়ি হচ্ছে শৈশবেই, সেই প্রজন্মেরকাছে যৌনতার অর্থ একটাই—পর্ন ভিডিওতে দেখা যৌনতা। কিন্তু এই পর্ন ভিডিওগুলোতেযৌনতার নামে দেখানো হচ্ছে এক মিথ্যে, বিকৃতএবং অতিরঞ্জিত গল্প।
এমনভাবে যৌনতাকে উপস্থাপন করা হচ্ছে, যা কোনো সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে চিন্তা করাও সম্ভবনা। যদিও পর্নোগ্রাফি দেখতে দেখতে এখন অধিকাংশ মানুষ এগুলোকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নিয়েছে। আর সেই সাথেনারীদের ওপর ভয়ঙ্কর অত্যাচার তো আছেই। একজন পর্ন-আসক্তব্যক্তি যখন পর্দায় দেখা জিনিসগুলো বাস্তবে করতে যায় তখন তাকে বেশ কয়েকটা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।
প্রথমত, আগেই বলাহয়েছে খুব অল্প বয়সে পর্নোগ্রাফির সাথে পরিচিত হবার ফলে কিশোর-কিশোরীরা বাস্তব যৌনতার দিকে ঝুঁকে পড়ে। বিয়ে বা গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ডেরমাধ্যমে দৈহিক চাহিদা মেটাতে না পারলে বাধ্য হয়ে তাদেরযেতে হয় পতিতালয়ে। এভাবে পতিতার চাহিদা বাড়ে, বাড়ে মানবপাচার।
দ্বিতীয়ত, পর্ন-আসক্তদের সঙ্গিনীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বেডরুমে পর্ন অভিনেত্রীদেরমতো নির্লজ্জ হতে পারে না। পর্ন ভিডিওতেদেখানো দৃশ্যগুলোর অনুকরণ করতে চায় না। কিন্তু একজন পর্ন-আসক্ত ব্যক্তির এমন অবস্থা হয় যে, পর্নে দেখা যৌন আচরণগুলো না করতে পারলে, সে কোনোভাবেই তৃপ্ত হতে পারে না। বাধ্য হয়ে একসময়তাকে যেতে হয় পতিতালয়ে। পতিতালয়গুলো তাদের খদ্দেরদের চাহিদা পূরণের জন্য হাতপাতে মানব-পাচারকারীদের কাছে আর মানব-পাচারকারীদের শিকারে পরিণত হয় লক্ষলক্ষ অসহায় নারী ও শিশু।
যারা পর্ন ভিডিও দেখেন তাদেরটি বিশ্বাস করতে কষ্ট হতে পারে। কিন্তু এমন হাজার হাজার পর্ন-আসক্ত পাওয়া যাবে যাদের পর্ন-আসক্তির শেষ পরিণতি ছিল পতিতালয়ে গমন। নয়টি দেশের ৮৫৪ জন পতিতাকে নিয়ে করা জরিপেদেখা গেছে, ৪৭ শতাংশপতিতা জানিয়েছে, তাদের খদ্দেররা তাদের ঠিক সেটাই করতে বাধ্য করে যেটা তারা আগে পর্ন ভিডিওতে দেখেছে।[7] Oral History Project এরজরিপে দেখা গেছে শতকরা ৮৬ জন পতিতাবলছে তাদের খদ্দের তাদের পর্ন ভিডিও দেখিয়ে বলে তোমরা পর্দার ওই অভিনেত্রীকে হুবহু অনুকরণ করো।[8]
মানবপাচারের ব্যাপারে ইউএস স্টেইট ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র অ্যাডভাইযার লরা লেডারার তো সোজাসাপটা বলেই ফেলেছেন, পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে বাণিজ্যিক যৌন-নিপীড়নের (কমার্শিয়াল সেক্সের জন্য মানবপাচার) মার্কেটিং করা হয়।[9]
তৃতীয়ত, পর্ন-আসক্তরা তার সঙ্গিনীদেরমধ্যে পর্ন অভিনেত্রীদের মতো দৈহিক সৌন্দর্য খুঁজে বেড়ায়। মনে মনে পর্ন অভিনেত্রীদের দেহের সাথে নিজেদের সঙ্গিনীর দেহের তুলনা করে সব সময়। কিন্তু তাদের হতাশ হতে হয়। পর্ন অভিনেত্রীরাসার্জারিসহ অন্যান্য বিভিন্ন উপায়ে তাদের দেহে কৃত্রিম সৌন্দর্য নিয়ে আসে, যেটা স্বাভাবিকঅবস্থায় কোনো মানুষের মাঝে সচরাচর পাওয়া যায় না। কাজেই পর্ন-আসক্তরা তাদের সঙ্গিনীর “পানসে” শরীরের বদলে পর্নঅভিনেত্রীদের মতো শরীরের অধিকারিণী পতিতাদের কাছে যায়। আর পতিতার জোগান দেয়ার জন্য চলেমানবপাচার।
চতুর্থত, মানবপাচারের শিকার হওয়া হতভাগ্যদেরজোর করে পর্ন ভিডিওতে ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে হার্ডকোরপর্নোগ্রাফিতে। মানবপাচারের শিকার শতকরা ৭০ জন ভিকটিমজানায় যে, তাদের পর্ন ভিডিওতে অংশগ্রহণে বাধ্য করা হয়েছে।[10] পর্নোগ্রাফিকে ঘিরে চলছে নব্য দাসপ্রথা। মানবপাচারের শিকার নারীদের বানানো হচ্ছে যৌনদাসী। অথচ “ইসলাম নারীকে যৌনদাসী বানায়” বলে তারস্বরে চিৎকার করা পশ্চিমা বিশ্ব আর তাদের আদর্শিক সন্তান বাদামি চামড়ার ফিরিঙ্গিরা এ আধুনিক দাসত্ব নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ।
সফটকোর পর্ন থেকে মানুষ ধীরে ধীরে হার্ডকোর পর্নের দিকে ঝুঁকছে। বাড়ছে আরও বেশি এক্সট্রিম, নারীদের ওপর আরওবেশি অত্যাচার, আরও বেশিবিকৃত যৌনতার চাহিদা। সেই সাথে বাড়ছে লাইভ ওয়েবক্যাম সেক্স, লাইভ ধর্ষণ। “স্বাধীন” নারীদের তুলনায় মানবপাচারের শিকার যৌনদাসী বানানো নারীদের দ্বারা এই কাজগুলো করানো যেমন কমঝামেলার, তেমনই কম খরচের। এককথায়বলতে গেলে সেক্স ইন্ডাস্ট্রির মাধ্যমে মানব-পাচারকারীদের টাকা কামানোর জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় বিষয়টা হলো পুরুষদের শিক্ষা দেয়া যে, নারীরা হলো কেবল ভোগের মাল। তাদের যেভাবে ইচ্ছে চেটেপুটে, খাবলে-ছিঁড়ে খাবার অধিকার তোমার আছে। আর পুরুষের মস্তিষ্কে এ বিশ্বাসঢুকিয়ে দেয়ার জন্য পর্নোগ্রাফির চেয়ে ভালো আর কোনো মাধ্যম কি আছে?
একবার এক যুবক রাসূলের (সাঃ) কাছে এসে বলেছিল, “ইয়া রাসূলুল্লাহ, আমাকে যিনা করার অনুমতি দিন।” এ কথা শুনে উপস্থিত সবাই চমকে উঠলেও রাসূলুল্লাহ স্নেহ ভরে তাকে কাছে ডাকলেন। তাকে প্রশ্ন করলেন, “তুমি কি তোমার মায়ের জন্য এটা পছন্দ করবে?” যুবকটি বললো, “না ইয়া রাসূলুল্লাহ । আল্লাহ আমাকে আপনার প্রতি উৎসর্গিত করুন। কোনো মানুষই তার মায়ের জন্য এটা পছন্দ করবে না।”
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) একে একে যুবকটিকে প্রশ্ন করলেন, তাহলে তোমার মেয়ের জন্য? তোমার বোনের জন্য? তোমার ফুফুর জন্য? তোমার খালার জন্য?
যুবক প্রতিবারও বললো, কোন মানুষই এটা পছন্দ করবে না।
তারপর রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তার শরীরে হাত রাখলেন এবং দু’আ করলেন- “ইয়া আল্লাহ তার গুনাহ ক্ষমা করুন, তার অন্তর পবিত্র করুন এবং তার চরিত্র রক্ষা করুন।” নবীর (সাঃ) কাছ থেকে এ শিক্ষা পাবার পর, যুবকটি পরবর্তী জীবনে রাস্তায় চলার সময়ও কোন দিকে চোখ তুলেও তাকাতো না।[11]
ভাই আমার, বিশ্বাস করুন, প্রতিটি পর্ন ভিডিওরফ্যান্টাসির পেছনে লুকিয়ে আছে অনেক নরনারীর অসহায় আর্তনাদ, বুকের একেবারে গভীর থেকেউঠে আসা দীর্ঘশ্বাস, না-জানা অনেক স্বপ্নভাঙার গল্প। আপনি ও আপনার মতো অসংখ্যরাপর্ন ভিডিও দেখেন বলেই, আপনি নেটথেকে পর্ন ডাউনলোড করে চাহিদা সৃষ্টি করেন বলেই এসব অসহায় নারীদের, শিশুদের পড়তে হয়মানব-পাচারকারীদের কবলে, বেছে নিতেহয়েছে ভয়াবহ জীবন। পর্ন ওয়েবসাইটে করা আপনার প্রতিটি মাউস ক্লিকের কারণে হয়তো একজনের পৃথিবীটা তছনছ হয়ে যাচ্ছে। আপনার কোনো নিকটাত্মীয়া, আপনার বোনও যেকোনো দিনএ রকম ভয়াবহতার শিকার হবে না, তা কিআপনি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারবেন?
কী দরকার ক্ষণিকের আনন্দ, সাময়িক উত্তেজনার জন্য এ পৃথিবীর মুক্ত নির্মল বাতাসটাকে বিষাক্ত অশ্লীল করে ফেলার?
রেফারেন্সঃ
[1]Human Trafficking by the Numbers - https://goo.gl/QsuQbi
[2]Sex+Money: A National Search for Human Worth. Produced by Morgan Perry and directed by Joel Angyal, 92 min., photogenX, 2011, DVD.
[3]Abolition(trailer). Produced by Pam Parish and directed by Andrew Tucciarone, 1.42 min., Whistlepeak, 2009, https://www.youtube.com/user/InnocenceAtlantaOrg (accessed April 25, 2014).
[4] মানবপাচার এবং পর্ন ইন্ডাস্ট্রির পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর দেখতে পারেন এ ভিডিওটি - Dr. Karen Countryman-Roswurm, LMSW, Ph.D. on human trafficking - https://goo.gl/Tc8wjF
এ ছাড়াইন শা আল্লাহ লস্ট মডেস্টির পরবর্তী বই মিথ্যায় বসত-এ বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
[5]DEMAND. A Comparative Examination of Sex Tourism and Trafficking in Jamaica, Japan, the Netherlands, and the United State, page-5, - https://goo.gl/LNuoum
[6] Mirror neuron system - https://goo.gl/KuZtXs
[7] Farley, Melissa, Ann Cotton, Jacqueline Lynne, Sybill Zumbeck, Frida Spiwak, Maria E. Reyes, Dinorah Alvarez, and Ufuk Sezgin. “Prostitutuion and Trafficking in Nine Countries: An Update on Violence and Posttraumatic Stress Disorder.”Journal of Trauma 2, iss. 3 & 4 (2003);
[8]Evelina Giobbe, “Confronting the Liberal Lies about Prostitution,” in The Sexual Liberals and the Attack on Feminism, eds. Dorchen Leidholdt and Janice G. Raymond. (Elmsford, Pergamon,1990), 67-81.
[9]Israel Gaither, Linda Smith, Janice Shaw-Crouse, Thomas Stack, Lisa Thompson, Shelley Luben, Laura Lederer, Patrick Trueman, David Shaheed, David Kuehne, Donna Rice Hughes, Judith Resiman, Mary Anne Layden, Patrick Fagan, William Struthers, and Ron DeHaas, “Porn Has Reshaped Our Culture,” Speech, Convergence Summit, from PureHope, Baltimore, April 17, 2011. http://www.covenanteyes.com/convergence/ (accessed April 26, 2014).
[10] A report on the use of technology to recruit, groom and sell domestic minor sex trafficking victims - https://goo.gl/xATXmq
Do you need free Twitter Re-tweets?
ReplyDeleteDid you know you can get them ON AUTOPILOT AND TOTALLY FOR FREE by registering on Like 4 Like?
Quantum Binary Signals
ReplyDeleteGet professional trading signals sent to your cell phone daily.
Start following our signals NOW and gain up to 270% per day.