Thursday, February 16, 2017

চোরাবালি (পঞ্চম পর্ব)

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে যেতে পারেঃ 

প্রথমে আমাদের জানতে হবে যে টেস্টোস্টেরন [১] আসলে কি? এটার গুরুত্বটাই বা আসলে কি ?
টেস্টোস্টেরন আসলে একটা গুরুত্বপূর্ণ হরমোন যা পুরুষ হিসেবে আমাদের অতি দরকারী।
টেস্টোস্টেরন যেমন পুরুষের শরীরে প্রজননতন্ত্রের টিস্যু যেমন টেস্টিস , প্রোস্টেট গঠনে ভুমিকা রাখে 
তেমনি পেশী বৃদ্ধিতে, হাড়ের গঠনে, চুলের বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে  এটা অস্টিওপরোসিস নামক রোগের প্রতিরোধেও কাজ করে।
অর্থাৎ এটা আমাদের স্বাস্থ্য গঠনের পাশাপাশি যৌন কার্যাবলীতেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে 
এখন এটা নিয়ে আপনি বিতর্ক করতে পারেন যে হস্তমৈথুন করলে যদি টেস্টোস্টেরন কমে যায়, তাহলে তো স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়াতেও তা কমে যাবে? তাহলে কি মানুষ স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়াও বাদ দিয়ে থাকবে?

 

আসলে হস্তমৈথুন আর স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়ার মাঝে আকাশ পাতাল পার্থক্য। এটা শুধু মুখের কথা না ,এটা বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত। হস্তমৈথুন আর স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়ার সময় আমাদের মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখায়। স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়ার পরে একজন পুরুষ কখনই নিঃস্ব,রিক্ত অনুভূতি নিয়ে তার পরের কয়েকটা দিন 
পার করে না কারণ তখন টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়।[২]

এবার একটা লেখা পড়া যাক। Real Natural Men ব্লগের একটা আর্টিকেল -

টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বৃদ্ধির নানা কারণ আছে ,তবে তারমধ্যে সবচেয়ে প্রধান হচ্ছে স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়া। এটা তাহলে একটা মজার ব্যাপার, তাই না? উদাহরণ হিসেবে একটা ঘটনা জানা যাক। ১৯৯২ সালে একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল  এটা চালানো হয়েছিল ৪টি দম্পতির উপর  আসলে এটা জানার ছিল যে তাদের দাম্পত্যকালিন স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়ার দিন এবং তাদের মাঝে যেদিন কোনরূপ যৌন ক্রিয়া হয় না ,এই দুই ধরনের দিনে তাদের টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কি অবস্থায় থাকে। দেখা যায় যে , যে রাতে তারা স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়া করেছে ,তারপর তাদের টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে যে রাতে তাদের মাঝে কোন রূপ যৌন ক্রিয়া হয় নি, তারপর তাদের টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় নি।
 
২০০৩ সালে, হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকা  টেস্টোস্টেরনের পরিমাণের উপর এর প্রভাব নিয়ে পুরুষদের উপর একটা পরীক্ষা চালানো হয়। সেটার ফলাফলে দেখা যায় যে, হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকার প্রথম  থেকে  দিন পর্যন্ত টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ স্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পায়  কিন্তু এরপর আরেকটা বড় কিন্তু আছে  ৬ষ্ঠ আর ৭ম দিনে এই বৃদ্ধির হয়ে যায় ১৪৭%!!!! এই  দিনের পরে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ তার স্বাভাবিক পর্যায়ে যায়।”[৩]

এখন দেখা যাক  কেন আমাদের টেস্টোস্টেরন দরকারঃ

  • ·         এনার্জি
  • ·         স্মৃতিশক্তি
  • ·         মনোযোগ
  • ·         আত্মমর্যাদাবোধ
  • ·         আত্মনিয়ন্ত্রণ
  • ·         সুগঠিত পেশি
  • ·         দৈহিক শক্তি
  • ·         কাজ করার সক্ষমতা
  • ·         গলার স্বরের গম্ভীরতা
  • ·         মানসিক প্রশান্তি
  • ·         পুরুষের মত আচরণ
  • ·         প্রভাবশালী আচরণ
  • ·         লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদন
  • ·         হাড়ের স্বাভাবিক গঠনে
  • ·         যৌন ক্রিয়ার জন্য পর্যাপ্ত আমিষ সরবরাহ করা
  • ·         দীর্ঘস্থায়ী যৌন ক্রিয়াতে
  • ·         স্বাস্থ্যকর মেটাবলিজম উৎপাদনে
  • ·         লিভারের কার্যাবলীতে
  • ·         সুগঠিত প্রস্টেট গ্রন্থি গঠনে



থেকে আমরা বুঝতে পারছি যে টেস্টোস্টেরন আমাদের শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা উপাদান। আর সেই গুরুত্বপূর্ণ উপাদানটাকেই আমারা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে নষ্ট করে দিচ্ছি। এই ব্যাপারটা কি আমরা কখনও একটু মনোযোগ দিয়ে চিন্তা করি? [৪,৫,৬]


আচ্ছা যদি টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে যায় তাহলে কী হতে পারে?

 

  • ·         ক্লান্তিভাব
  • ·         বিষণ্ণতা
  • ·         দুর্বল স্মৃতি শক্তি
  • ·         মনোযোগ কমে যাওয়া
  • ·         অতিরিক্ত অস্থিরতা
  • ·         কম শারীরিক সক্ষমতা
  • ·         আত্মনিয়ন্ত্রণ কমে যাওয়া
  • ·         পুরুষালি আচরণ কমে যাওয়া
  • ·         আচরণে মিনমিনে ভাব আসা
  • ·         স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়াতে আগ্রহ না থাকা
  • ·         দ্রুত বীর্যপাত
  • ·         দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
  • ·         মেরুদণ্ডে ব্যথা
  • ·         পেশী সুগঠিত না হওয়া
  • ·         শরীরে চর্বি হয়ে যাওয়া
  • ·         হাড় ক্ষয়ে যাওয়া
  • ·         চুল পড়ে যাওয়া [৭,৮,৯]


ক্রমাগত হস্তমৈথুন করে যাওয়ার ফলে আপনার আচরণ হয়ে পড়তে পারে অপরিণতদের মতঃ

অপরিণত আচরণ বলতে আমরা আসলে কী বুঝি? আসলে যাদের আচরণে অতিরিক্ত অস্থিরতা, কম আত্মনিয়ন্ত্রণ , অধৈর্য, কম মনোযোগ এগুলো ফুটে ওঠে, তাদের আচরণই মূলত বলা হয় অপরিণত আচরণ। এগুলো আসলে করবে বাচ্চারা। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির আচরণে অবশ্যই এসব জিনিস থাকবে না।
আচ্ছা আমরা তো একটু আগেই আলোচনা করলাম টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে যাওয়ার ফলাফল নিয়ে। সেটা আর অপরিণত আচরণ তো আসলে দেখা যাচ্ছে তাহলে একই জিনিস।

আর আমার নিজের মতামত জানতে চাইলে বলবো যে যখন আমি হস্তমৈথুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি , আমার আচরণ আগের থেকে অনেক পরিণত হয়ে যায় যা একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের সাথে মানানসই। আমি নিজেই এখন বুঝতে পারি যে আমি অনেক ভালো ভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি, আমি আগের থেকেও আরও বেশি ধৈর্যশীল, আত্মনিয়ন্ত্রণশীল, অধিক মনযোগী, আগের থেকে শান্ত হয়ে বসে থাকতে পারি এবং আগের থেকে বেশি মনেও রাখতে পারি। এখন আমার নিজেরই লজ্জা হয় যে আগে আমি এমন আচরণ কীভাবে করতাম!!


অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে আপনার ভিতর থেকে পুরুষালি  প্রভাবশালী আচরণ কমিয়ে দেবেঃ

মানব সভ্যতার শুরুতে মানুষ ছোট ছোট দলে বাস করত, আধুনিক সমাজের মত সুযোগ সুবিধা সেখানে ছিলনা। সেই সমাজ ব্যবস্থাতেও একটা জিনিস বিদ্যমান ছিল।সাধারণত দলের সবচেয়ে শক্তিশালী, প্রভাবশালী সদস্য,দলনেতা সঙ্গিনী হিসেবে পেত দলের সবচেয়ে 
ভালো মেয়েকে। আর এটা সে তার নিজের ইচ্ছামত করতে পারতো। অপেক্ষাকৃত দুর্বল , কম প্রভাবশালী বা সাধারণ পুরুষ রা তার তাদের সঙ্গিনী পেত তার পরে। মূলত দলনেতা যেসব মেয়েকে তার সঙ্গিনী হিসেবে নিত না তারাই এসব পুরুষদের কপালে জুটত।

এখনকার আধুনিক সমাজের সাথে আদিম সমাজের অনেক পার্থক্য থাকলেও এই ধারাটা কিন্তু এখনও 
আছে  আমরা আমাদের স্কুল, কলেজ , বন্ধুদের মাঝে বা আমাদের কর্মক্ষেত্রের দিকে তাকালেই এর প্রমাণ পাবো।
তাহলে কিন্তু বোঝা যাচ্ছে একজন পুরুষের জীবনে তার পুরুষালি আচরণ , সুন্দর ব্যক্তিত্বের গুরুত্ব ঠিক কতটা  আর  ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে টেস্টোস্টেরন।

একজন সত্যিকারের পুরুষ হবে প্রবল আত্মবিশ্বাসী, তার কথাবার্তা ,আচার আচরনণেই তার ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠবে। তার আচরণের মাখে কোন মিনমিন করা স্বভাব থাকবে না  আর এই জাতীয় পুরুষের প্রতি সবাই সহজেই আকৃষ্ট হয় 

আর এই ধরনের বৈশিষ্ট্য থাকতে হলে টেস্টোস্টেরনের ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা আগেই 
আলোচনা করেছি  আসলে আমরা যখন হস্তমৈথুন করে করে আমাদের টেস্টোস্টেরন নিঃশেষ করতে থাকি , আমরা তখন বাইরে একটা পুরুষের খোলসের মাঝি আবদ্ধ থাকি। আমাদের ভেতরটা হয়ে যায়  দুর্বল, ভীতু স্বভাবের।
এর থেকে মুক্তির উপায় তো আপনার হাতেই। হস্তমৈথুন বাদ দিয়ে দিন  একমাত্র সমাধান তো এটাই।

আমি যখন হস্তমৈথুন বাদ দিয়ে দেই, সে সপ্তাহ থেকেই আমি নিজের নিজের ভিতরে আমূল পরিবর্তন বুঝতে পারি। আমার কাছে মনে হচ্ছিল আমি আগের থেকে আরও বড় , শক্তিশালী হয়ে গেছি। আমি বুক ভরে শান্তিতে শ্বাস নিতে পারছি কাজ বিপদ বা কঠিন হয়েছে তো কি হয়েছে, আমি ভয় পাই না তাতে। আমার প্রতি অন্যদের ধারনাও পাল্টাতে শুরু করলো। আর আমার নিজের মাঝে থাকা এই নতুন আমি টাকে আমি এতদিন জানতামই না!!!!!

(বি.দ্র. এখানে মূল লেখকের কথা বলা হয়েছে)

আবার ভয় পাই না মানে এটা না যে আমি ইচ্ছা করে মারামারিতে লিপ্ত হচ্ছি বা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছি। আমি নিজের প্রতি এখন আত্মবিশ্বাসী যে ঝামেলা দেখলে তা থেকে পালিয়ে যাবো না। আমি মনে করি, সবাই ছেলে হিসেবে জন্মালেও প্রকৃত পুরুষ সবাই হয়ে উঠতে পারে না  হস্তমৈথুনের ফলে আমরা নিজেরাও জানি না যে আমরা কি অপার সুন্দর ভবিষ্যৎ নষ্ট করছি!

আচ্ছা আপনি কাদেরকে আসল পুরুষ বলে মনে করেন ? মেসি রোনালদো নেইমার বা সাকিব আল হাসান কে , তাইতো ? এরাই আপনার আদর্শ, আপনার তথাকথিত স্বপ্নের পুরুষ !

এখন সত্যি করে বলুন তো আপনার কি মনে হয় এরা সারাদিন বাসায় বসে থেকে হস্তমৈথুন করে? আপনি মনে করেন যে এরা সারাদিন দরজা বন্ধ করে বসে থেকে চুপচাপ শুধু পর্নদেখে?[১০,১১,১২]

অতিরিক্ত হস্তমৈথুন প্রায়ই জন্ম দেয় অতিরিক্ত অস্থিরতাঃ

হস্তমৈথুনের অস্থিরতার জন্ম দেয়। আর এটার সবচেয়ে বড় প্রমাণ আমি নিজেই। আমি প্রায়ই অস্থির , অধৈর্য হয়ে থাকতাম সব ব্যাপারে। কিন্তু আমি এর কারণ খুঁজে পেতাম না।

হস্তমৈথুন বাদ দেয়ার সাথে সাথে আমার ভিতরে নানা পরিবর্তন আসতে থাকে। আমার আচরণ সংযমী হতে থাকে। অস্থিরতা, অধৈর্য এই ব্যাপারগুলো আমার মাঝে হারিয়ে যেতে থাকে। এটা আমার জন্য আসলেই অনেক বড় শান্তির ছিল। আমি সব সময় আর অস্থির হয়ে থাকি না এটা চিন্তা করে যে ,অন্যরা আমাকে নিয়ে কি ভাবছে।
আমার এই পরিবর্তনের কারণ নিশ্চয়ই আপনারা এখন বুঝতে পারছেন  আসলে হস্তমৈথুনের সাথে সাথে আমাদের শরীর থেকে বিপুল পরিমাণ টেস্টোস্টেরন বের হয়ে যায়। আর অতিরিক্ত অস্থিরতাও আসে মূলত এটার জন্যই।

আসলে এটা সিগারেট খাওয়ার মতোই ব্যাপার  মানুষ ধূমপান করে মনের অস্থিরতা, দুঃচিন্তা দূর করতে কিন্তু হয় আসলে তার উল্টাটা। ধূমপানের কারণে মানুষের মনের অস্থিরতা, দুঃচিন্তা আরও বেড়ে যায়।হস্তমৈথুনের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ঠিক তাই।[১৩]

 হস্তমৈথুন মানুষের বিষণ্ণতা বাড়ায়ঃ

একজন যখন হস্তমৈথুন করে ,তখন সে তার ডোপামিন নিঃসরণকারী গ্রন্থিগুলোকে নষ্ট করে ফেলতে থাকে। ডোপামিনের গুরুত্ব নিয়ে আগেই আলোচনা করা হয়েছে। তারপরে আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছি মানুষের আনন্দের অনুভূতি আসে মূলত ডোপামিন থেকেই। আর কেউ যখন তার ডোপামিন ব্যয় করে এই হস্তমৈথুন থেকে পাওয়া অল্প আনন্দের পিছনে , তার তখন আর হস্তমৈথুন ছাড়া কিছুই হতাশা, উৎকণ্ঠা, কর্মক্ষেত্রের মেন্টাল স্ট্রেস থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য অনেকেই হস্তমৈথুন করেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে হতাশা, উৎকণ্ঠা, মেন্টাল স্ট্রেস আবারো ফিরে আসে শতগুন শক্তিশালী হয়ে।ভালো লাগে না।[১৪]

এই বিকৃত রুচির কাজের ফলাফলটা কী কেউ চিন্তা করি?

এই বিকৃত রুচির জঘন্য কাজের মাধ্যমে মানুষ যখন আসক্ত হয়ে পড়ে, তখন আর তার স্বাভাবিক কোন কিছুই ভালো লাগে না। সে আর জীবনে অন্য কোন কিছুই উপভোগ করতে পারে না। সে সবসময় একটা বিষণ্ণতায় ভোগে। কিন্তু সে যখন হস্তমৈথুন বাদ দিয়ে দেয় ,তার ডোপামিন নিঃসরণকারী গ্রন্থিগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরত আসতে থাকে। আর ডোপামিনের পরিমাণ স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসলে, তার জীবন থেকে বিষণ্ণতাও দূর হতে থাকে।
সে আক্ষরিক অর্থেই তার জীবনকে উপভোগ করতে শুরু করে। এটাই তো হওয়া উচিত আসলে। সে আনন্দ খুঁজে পেতে থাকে চারপাশের ছোটখাট ব্যাপারগুলো থেকেই।

(লস্ট মডেস্টি অনুবাদ টি কর্তৃক অনূদিত)

চলবে ইনশা আল্লাহ্‌ ......

মূললিখাটি -https://goo.gl/q38Cbp

পড়ুন বাকী পর্বগুলো 
 চোরাবালি প্রথম পর্ব - http://bit.ly/2dzgf4I
চোরাবালি দ্বিতীয় পর্ব - http://bit.ly/2diRZBJ
চোরাবালি তৃতীয় পর্ব - http://bit.ly/2h4sMAb
চোরাবালি চতুর্থ পর্ব - http://bit.ly/2hePUes
চোরাবালি ষষ্ঠ পর্ব -http://bit.ly/2nYoYn6 

পড়ুন- ব্রেক দ্যা সার্কেলঃমাস্টারবেশন থেকে মুক্তি সিরিজ  
প্রথম কিস্তি  http://bit.ly/2i5hJEu  
দ্বিতীয় কিস্তি   http://bit.ly/2hg90mi
তৃতীয় কিস্তি  - http://bit.ly/2huVR4I 

রেফারেন্সঃ
[১৪] Compulsive Masturbation: The Secret Sexual Disorder -http://bit.ly/2oVPOcq; Husted J, Edwards A. Personality correlates of male sexual arousal and behavior. Archives of Sexual Behavior 1976;5:149–5; Frohlich P, Meston C. Sexual functioning and self-reported depressive symptoms among college women. Journal of sex research 2002;39:321–5; Cyranowski JM, Bromberger J, Youk A, Matthews K, Kravitz HM, Powell LH. Lifetime depression history and sexual function in women at midlife. Archives of Sexual Behavior 2004;33:539–48


No comments:

Post a Comment